কোন সন্দেহ ছাড়াই ডিজিটাল মার্কেটিং এখন সময়ের অন্যতম সেরা এবং ডিমান্ডেবল স্কিলে পরিণত হয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স
ডিজিটাল-মার্কেটিং (Digital Marketing) হলো ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্য, প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ডের প্রচারনাকে বোঝায়। বর্তমান যুগে ইন্টারনেট ব্যবহার করে আমরা এখন ঘরে বসে বিশ্বের সব খবরাখবর রাখতে পারছি, দুর দূরান্তের মানুষের সাথে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে একে অন্যকে দেখতে পারছি। এই ইন্টারনেট ব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে যে ব্যবসায়িক মাধ্যম গড়ে উঠেছে তাকেই মূলত আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং বলি। মার্কেটিং বলতে সাধারণত আমরা কোন পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার প্রচারণাকেই বুঝি।
কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের মার্কেটিং ডিজিটাল প্লাটফর্মে করাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়। আমরা অফলাইনে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের যে মার্কেটিং দেখে থাকি সেইম একই কাজ অনলাইনে করা হলো ডিজিটাল-মার্কেটিং।যারা ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ করে তাদেরকে ডিজিটাল মার্কেটার বলা হয়। বর্তমানে ডিজিটাল-মার্কেটিং এর চাহিদা ব্যপক আকারে বেড়ে গিয়েছে।
ডিজিটাল-মার্কেটিং এর সুবিধা
কাস্টমার টারর্গেট করে মার্কেটিং করা যায়। যা অন্য কোন মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। সঠিক ভাবে মার্কেটিং করার মাধ্যমে অনেক বেশি বিক্রয় করা সম্ভব। ইচ্ছামত বিজ্ঞাপন পাবলিশ করা যায় এবং বন্ধ করা যায়। এই মার্কেটিং করার জন্য খুববেশি জ্ঞান থাকার প্রয়োজন পরে না। বিজ্ঞাপন বাজেট বৃদ্ধি বা কমানো যায়। বাজেট বৃদ্ধি বা কমানোর জন্য কোন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয় না। মার্কেটিং করার জন্য অল্প টাকা বিনিয়োগ করার কারনে, পণ্য বা সেবার দাম বৃদ্ধি পায় না। ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের কাছে বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায়।
কোর্সের সুবিধা সমূহ
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing) একটি অপরিহার্য অংশ। কারণ মানুষ এখন যেকোন পণ্য ক্রয় করার আগে ইন্টারনেটে ওই পন্য সম্পর্কে জেনে বুঝে তারপর ক্রয় করে। তাছাড়া মানুষ এখন দোকানে ঘুরে ঘুরে না কিনে, অনলাইন থেকেই বেশিরভাগ কেনা কাটা করে থাকে। ডিজিটাল-মার্কেটিং এর সুবিধা হলো বিনিয়োগ করে সফল ভাবে মার্কেটিং করা সম্ভব।
ডিজিটাল-মার্কেটিং কোর্সের বৈশিষ্ট্য সমূহ:
- ডিজিটাল-মার্কেটিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়।
- সিলেবাস ভিত্তিক ক্লাস গ্রহণ ও সাপ্তাহিক পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে।
- প্রতিটি ক্লাসে কম্পিউটার নিয়ে প্র্যাকটিস করার সুযোগ।
- নিজেদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট হয়।
- অনলাইন ও অফলাইনে দুই ধরনের ক্লাসের সুযোগ রয়েছে।
- মাস্টার ট্রেইনার দ্বারা পরিচালিত ও ২৪ ঘন্টা অনলাইন সাপোর্ট।
- ৩/৬ মাস মেয়াদী বেসরকারি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।
- সরকারি ও বেসরকারি দাপ্তরিক চাকুরী পাওয়া যায়।
- আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় ও নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা যায়।
- ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং করা যায়।
- ইন্টার্ণশিপ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
- কম্পিউটার ও ওয়াইফাই সুবিধা এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্লাসরুম
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন।